Utsob Roy rated Purba-Pashchim: 4 stars
Purba-Pashchim by Sunil Gangopadhyay
Bengali text novel based on life in both West Bengal and Bangladesh.
Writer, Programmer, and Thought Criminal.
This link opens in a pop-up window
Bengali text novel based on life in both West Bengal and Bangladesh.
একজন ভালো আর্ট/লিটারেচার ক্রিটিকের প্রথম যোগ্যতা হচ্ছে আমাদের সেন্সিবিলিটিকে ধাক্কা দেওয়া। সিক্সটিজে লেখা এস্যেগুলো আজকেও যখন ধাক্কা দেয়, বিশেষত, অধিকাংশ আলোচ্যগুলির সাথে আপনি ইতমধ্যেই পরিচিত তখন বলা যায় তিনি একজন প্রথম শ্রেণীর ক্রিটিক।
পাতার হিসেবে নাতিদীর্ঘ এই গল্পটা পড়তে লাগে অনেকক্ষণ, অন্ততঃ আপার লেগেছে। বোর্হেস একটু বলেন, খেই ধরিয়ে দেওয়ার মত। তারপর পাঠক হিসেবে আমি তার কনসিকোয়েন্সেস ভাবতে বসি। তারপর আবার বোর্হেস বলেন, আমি পুরনো ভাবনা রিভাইজ করি, নতুন ভাবনা ভাবি।
প্রচুর ফিলোসফিক্যাল আর সাইকোলজিক্যাল চিন্তার খোরাক।
আর আছে বিস্ময়!
রাসেল, ভিটজেনস্টাইন, হোয়াইটহেড, ক্যান্টর, ট্যুরিং... চেনা চেনা নাম। হঠাৎ তাদের নিয়ে, জীবন নিয়ে, যুদ্ধ, মানুষ আর ম্যাডনেস নিয়ে কমিক্স পেলে ভালো লাগবে না?
আলবৎ লাগবে!
হিস্টোরিকালি অ্যাকুরেট না। যতটুকু ইনঅ্যাকুরেট বইয়ের শেষে বলা আছে।
For the last twenty years, George Saunders has been teaching a class on the Russian short story to his MFA …
আবদুলরাজাক-কে আমি চিনতাম না, চিনবার কথাও না। বস্তুত, প্রত্যেকবার নোবেল পুরষ্কারের পর আমি নতুন একজন সাহিত্যিকের সাথে পরিচিত হই।
রাজাকের নোবেলপ্রাপ্তির কারণটা এই:
...for his uncompromising and compassionate penetration of the effects of colonialism and the fates of the refugee in the gulf between cultures and continents.
রাজাকের উপন্যাসের কথা বলতে গিয়ে ব্যক্তি রাজাক-কে নিয়ে এত টানাটানির কারণ হচ্ছে এই উপন্যাসটি (এবং তার আরো বেশকিছু কাজ) প্রচণ্ড ব্যক্তিগত। ব্যক্তিগত ট্রমা, ব্যক্তিগত হতাশা।
প্রথমেই যে বিষয়টা খোলাসা করা উচিত তা হচ্ছে রাজাক-কে এন্টি-কলোনিজমের ধ্বজাধারী ভাবা অনুচিত হবে। রাজাক নিজের ছাড়া আর কারো ধ্বজা ধরেননি। কলোনিয়ালিজম এখানে ব্যাকগ্রাউন্ড, খুব ইনটিমেট এবং প্রাসঙ্গিক ব্যাকগ্রাউন্ড, গল্পটা পার্সনাল।
রাজাক জাঞ্জিবারের মানুষ। জাঞ্জিবার ছিল ব্রিটিশ কলোনি। কলোনি উঠে যাওয়ার পর বিদেশি শাসকের জায়গায় দেশি শাসকের শোষণ দেখতে হয়েছে। অর্থাৎ, পুরো দায়টা ঠিক কলোনিয়াল মাস্টারদের না। ফলতঃ রাজাক, কী কলোনিয়াল মাস্টার, কী দেশি লুটেরা, কারুর প্রতিই তার ডিসটেস্ট প্রকাশে পিছপা হননি।
এখন আসি লেখার বিষয়ে। রাজাকের লেখার …
আবদুলরাজাক-কে আমি চিনতাম না, চিনবার কথাও না। বস্তুত, প্রত্যেকবার নোবেল পুরষ্কারের পর আমি নতুন একজন সাহিত্যিকের সাথে পরিচিত হই।
রাজাকের নোবেলপ্রাপ্তির কারণটা এই:
...for his uncompromising and compassionate penetration of the effects of colonialism and the fates of the refugee in the gulf between cultures and continents.
তো, আমি তো কোনোকালেই সিস্টেম প্রোগ্রামার না। ইউজার-ফেসিং জিনিসপত্র নিয়েই আমার কারবার। সিম্পলি মন চায় বলে এটা ওটা ঘেঁটে দেখি। আগে একবার রাস্ট অ্যাপ্রোচ করেছিলাম, তখন ভালো লাগেনাই। এই বইটা পড়ে বরং ভালো লেগেছে।
অধুনাকালে জনপ্রিয় দুটো ল্যাঙ্গুয়েজ আমারও ভালো লেগেছে। গো- মিনিম্যালিস্ট অ্যাপ্রোচ আর কনকারেন্সির জন্য, ডার্ট-সিনট্যাক্সের জন্য।
তো, রাস্ট ভালো লেগেছে কয়েকটা কারনে। ম্যাচ সিনট্যাক্স, সেফটি ফিচারস, ভালো কম্পাইলার, আর বিল্ড সিস্টেম। তাছাড়া গো-এর মত ওওপি-এর কম্পোজিশন-বেজড অ্যাপ্রোচ।
বইটা রেকমেন্ডেড কেননা লেখা স্বচ্ছল, ভালোভাবে অনেককিছু এক্সপ্লেইন করা আছে।
ইতিহাস, বরাবরই আমার ভালো লাগে। তা বলে ইতিহাসের বইয়ের ঐতিহাসিক সততার প্রতি আমার কোনো মোহ নাই। বেশিরভাগ ইতিহাস কোনো না কোনোভাবে ইতিহাস-লেখকের শেকড়ের কথা বলে। সেই শেকড়ে জাত্যাভিমান থাকতে পারে (বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই থাকে), নিজেরে বিচার করার চেষ্টা থাকতে পারে (ডাইরিম্পলের 'অ্যানার্কি' যেমন)। সেই জায়গা থেকে দেখলে ম্যানগুয়েলের পড়ার ইতিহাস লেখার যোগ্যতা আছে ষোলোআনা।
এই বইটার সবচেয়ে ভালো লেগছে যে বিষয়টা সেটা হচ্ছে এর ন্যারেটিভ ক্রোনোলজিকাল না। বরং, চ্যাপ্টারগুলো যে বিষয়গুলোকে ট্রীট করা হয়েছে তার একটা ঐতিহাসিক আউটলাইন পাওয়া যায়। আপনি যদি বিশেষায়িত ইতিহাস পছন্দ করেন, তো অবশ্যপাঠ্য।
তো কী সে বিষয়গুলো?
সেখানে আছে তার নিজের পড়তে শেখা, তার সাথে দুনিয়াও কীভাবে পড়তে শিখলো সেই কাহিনী। কী করে পড়ার ধরন বদলালো যুগে যুগে। কীভাবে যুগে যুগে পড়লো লেখক ও অনুবাদকেরা, স্কলার ও আম-পাঠক। মানুষ কীভাবে বই জমাতে শুরু করলো, অন্যরা কীভাবে তা চুরি করলো সেসবও।
পড়া একটা খুব অদ্ভুতরকমের সাইকোলজিকাল অ্যাক্ট। এবং তা কোনো পাথরে খোদাই অ্যাক্টও না। যুগে যুগে পড়ার …
ইতিহাস, বরাবরই আমার ভালো লাগে। তা বলে ইতিহাসের বইয়ের ঐতিহাসিক সততার প্রতি আমার কোনো মোহ নাই। বেশিরভাগ ইতিহাস কোনো না কোনোভাবে ইতিহাস-লেখকের শেকড়ের কথা বলে। সেই শেকড়ে জাত্যাভিমান থাকতে পারে (বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই থাকে), নিজেরে বিচার করার চেষ্টা থাকতে পারে (ডাইরিম্পলের 'অ্যানার্কি' যেমন)। সেই জায়গা থেকে দেখলে ম্যানগুয়েলের পড়ার ইতিহাস লেখার যোগ্যতা আছে ষোলোআনা।
এই বইটার সবচেয়ে ভালো লেগছে যে বিষয়টা সেটা হচ্ছে এর ন্যারেটিভ ক্রোনোলজিকাল না। বরং, চ্যাপ্টারগুলো যে বিষয়গুলোকে ট্রীট করা হয়েছে তার একটা ঐতিহাসিক আউটলাইন পাওয়া যায়। আপনি যদি বিশেষায়িত ইতিহাস পছন্দ করেন, তো অবশ্যপাঠ্য।
তো কী সে বিষয়গুলো?
সেখানে আছে তার নিজের পড়তে শেখা, তার সাথে দুনিয়াও কীভাবে পড়তে শিখলো সেই কাহিনী। কী করে পড়ার ধরন বদলালো যুগে যুগে। কীভাবে যুগে যুগে পড়লো লেখক ও অনুবাদকেরা, স্কলার ও আম-পাঠক। মানুষ কীভাবে বই জমাতে শুরু করলো, অন্যরা কীভাবে তা চুরি করলো সেসবও।
পড়া একটা খুব অদ্ভুতরকমের সাইকোলজিকাল অ্যাক্ট। এবং তা কোনো পাথরে খোদাই অ্যাক্টও না। যুগে যুগে পড়ার ধরন বদলে গেছে, তার সাথে বদলেছে চিন্তাপদ্ধতি। তো বইটায় ইতিহাসের ঘটনা ছাড়াও বলার ছিলো অনেককিছু, যা না পড়ার আগ পর্যন্ত হয়ত মনেই আসবে না।
ম্যানগুয়েলের পরিমাণে পড়ার পর, পড়ার ইতিহাসের ওপর লিখতে গেলে একটু স্নবারি কখন বের হয়ে পড়ে সে বিষয়ে একটু খুঁতখুঁতানি ছিল। তবে খানিকটা পড়েই বোঝা গেলো ওটা ম্যানগুয়েলের সম্ভবত নেই। লোকটা বলতে গেলে চিরতরুণ। আমাদের জেনারেশনেই ইলেক্ট্রনিক বইয়ের চেয়ে মানুষ কাগুজে বই বেশি প্রেফার করে। আগের জেনারেশনের একজন তার ওয়ার্ড প্রসেসরে পড়ছেন আর তাতে নোটগুলো সাজিয়ে-গুছিয়ে রাখতে ভালোবাসেন দেখে বেশ ভালো লাগলো।
বইটার একটা ঘোরলাগা বিষয় আছে। একধরনের স্বচ্ছ লেকের ওপর হালকা বাতাসের ঢেউয়ের মত একটা টোন আছে।
রাসেল সাহেবের সবচেয়ে বড় গুণ হচ্ছে ক্ল্যারিটি। তার মাল্টিডিসিপ্লিনারি পড়ালেখার জন্য খুব সহজেই অনেক প্যাঁচানো জিনিস এক্সপ্লেইন করতে পারেন।
এই বইটা খুব সংক্ষেপে ফিলোসফির মূল প্রশ্নগুলো, সেগুলোর উত্তরের হিস্টোরিকাল ডেভেলপমেন্ট, তাঁর নিজের মতামত এবং সব মিলিয়ে ফিলোসফির দরকারটা ছোট ছোট পরিচ্ছেদে রাসেল বলে ফেলেছেন। ফিলোসফির প্রাইমার হতে পারে অনেকের জন্য।
প্রথমেই যে বিষয়ে সাবধানতা প্রয়োজন সেটা হচ্ছে এই বইতে হয়ত কিছু ঘটনা একটু রঙচঙে করে বলা। কিন্তু তা কিছু ঘটনাই। তা বাদে, ঠিক-ভুল জানি না, তবে মিউজিক সম্পর্কে, র্যাগটাইম ও জ্যাজ সম্পর্কে সিডনি বেশেটের বেশ স্বচ্ছ একটা দর্শন আছে। বস্তুত, সেইজন্যেই বইটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
সিডনি বেশেট জ্যাজের পাইওনিয়ারদের একজন বলা চলে। কিন্তু মিউজিকের প্রতি তার ডেডিকেশন এত উঁচুতে যে বেশিদিন কোথাও একটানা কাজ আর তার হয়ে ওঠেনি। বরাবরই ইনসিনসিয়ারিটি তাকে আহত করে এসেছে।
বইটায় বেশ কিছু মেডিটেশন আমায় মুগ্ধ করেছে। শিল্প ও শিল্পীর সাইকোলজি, রেসিয়াল অ্যাওয়ারনেস, কমার্শিয়ালাইজেশনের বিষয়ে স্কেপটিজম... সব মিলিয়ে একটা পড়ার মত বই!
নীৎশার কোনো বইকে যদি পপ-ফিলোসফি বলা যায়, তাহলে সেই বইটা হচ্ছে 'দাজ্ স্পোক জরাথ্রুস্টা'। লেখার হাবেভাবে এটাকে আমার 'দি বার্থ অব ট্রাজেডি'র জাত ভাই মনে হয়েছে মাঝেমধ্যে কেননা ফিলোলজার নীৎশা ফিলোসফার নীৎশার চেয়ে প্রকট এই বইয়ে।
ফিলোলজার নীৎশা প্রচণ্ড বাকপটু ও কাব্যিক। এই বইয়ে আমার যে দুই তারা রেটিং তা এই ফিলোলজার নীৎশার জন্য।
এবার আসি ফিলোসফির বিষয়ে। নীৎশার ফিলোসফি নিয়ে আমার যা মতামত তাতে আমার নাস্তিক বন্ধুবান্ধব আমাকে একঘরে করে দিতে পারেন (যদিও কারণ নাই কোনো ব্যক্তিগত পছন্দ ছাড়া)।
প্রথমত, নীৎশা আমার, সব মিলিয়ে ওভাররেটেড লাগে। তাও যদি আমার বক্তব্যের স্কোপ এই বইতে রাখি তাহলে বলবো নীৎশার ফিলোসফির চেয়ে নীৎশার সাইকোলজি নিয়ে বেশি তথ্য আছে এই বইয়ে। তার মিসোজিনির মত মাইনর বিষয়ের থেকে শুরু করে, নিজের বুদ্ধির ভেল্কি দেখানোর আউট অব দি ওয়ে প্রচেষ্টা এবং ক্রিপ্টোমনেসিয়া সব মিলে একটা sorry affair!
বইয়ের মূল বক্তব্য সব উবারমেনশ্ ঘিরে। সুপারম্যান, ওভারহিউম্যান যেটাই বলেন, উবারমেনশ্ হচ্ছে মনুষ্যত্বকে ছাড়িয়ে যাওয়ার একটা চেষ্টা, বিশেষত …
নীৎশার কোনো বইকে যদি পপ-ফিলোসফি বলা যায়, তাহলে সেই বইটা হচ্ছে 'দাজ্ স্পোক জরাথ্রুস্টা'। লেখার হাবেভাবে এটাকে আমার 'দি বার্থ অব ট্রাজেডি'র জাত ভাই মনে হয়েছে মাঝেমধ্যে কেননা ফিলোলজার নীৎশা ফিলোসফার নীৎশার চেয়ে প্রকট এই বইয়ে।
ফিলোলজার নীৎশা প্রচণ্ড বাকপটু ও কাব্যিক। এই বইয়ে আমার যে দুই তারা রেটিং তা এই ফিলোলজার নীৎশার জন্য।
এবার আসি ফিলোসফির বিষয়ে। নীৎশার ফিলোসফি নিয়ে আমার যা মতামত তাতে আমার নাস্তিক বন্ধুবান্ধব আমাকে একঘরে করে দিতে পারেন (যদিও কারণ নাই কোনো ব্যক্তিগত পছন্দ ছাড়া)।
প্রথমত, নীৎশা আমার, সব মিলিয়ে ওভাররেটেড লাগে। তাও যদি আমার বক্তব্যের স্কোপ এই বইতে রাখি তাহলে বলবো নীৎশার ফিলোসফির চেয়ে নীৎশার সাইকোলজি নিয়ে বেশি তথ্য আছে এই বইয়ে। তার মিসোজিনির মত মাইনর বিষয়ের থেকে শুরু করে, নিজের বুদ্ধির ভেল্কি দেখানোর আউট অব দি ওয়ে প্রচেষ্টা এবং ক্রিপ্টোমনেসিয়া সব মিলে একটা sorry affair!
বইয়ের মূল বক্তব্য সব উবারমেনশ্ ঘিরে। সুপারম্যান, ওভারহিউম্যান যেটাই বলেন, উবারমেনশ্ হচ্ছে মনুষ্যত্বকে ছাড়িয়ে যাওয়ার একটা চেষ্টা, বিশেষত মানুষের এবং খৃষ্টীয় এথিক্সকে রিজেক্ট করার চেষ্টা।
রিজেক্ট করা হচ্ছে সবচেয়ে সহজ কাজ। যেকোনো সিস্টেমেই ফল্ট থাকে, তাকে সেটা ধরে রিজেক্ট করাই যায়। ফিলোসফির ইতিহাস তো রিজেকশান আর নতুন কিছু বলারই ইতিহাস। সমস্যা হচ্ছে এইখানে যতকিছু রিজেক্ট করা হয়েছে তারপরে উবারমেনশ্ বিষয়টা কেমন হবে তার খুব একটা গাইডলাইন নাই। আইরনি হচ্ছে এত রিজেকশনের পরও জরাথ্রুস্টার শান্তি নাই।
আরেকটা কমন সমস্যা হচ্ছে অ্যাম্বিগুইটি। নীৎশার কথা পাঠকের ডিসপজিশনের ওপর নির্ভর করে বিভিন্নভাবে ইন্টারপ্রেটেড হতে পারে। প্রায় ধর্মগ্রন্থের মত আরকি। তো, সেই কারণে এই বইটা হতে পারে আরো সুপিরিয়র মোরালিটির পাথেয়, আবার সমানভাবেই টাইর্যান্টের ইগো বুস্ট।
অনেক অনেক কাল আগের কথা। সেই সময়, প্রথম আলো পড়া হয়ে গেছে। পূর্ব-পশ্চিম পড়বো। কাগুজে বইয়ের অভাবে পিডিএফ। ফোনে বেশিদূর পড়া হলো না। তার পর এত মোটা ফিকশন দেখে আরো অনেকদিন দূরে সরে থাকলাম। অবশেষে এখন পড়ছি।
তো এই বইয়ের একটি কেন্দ্রীয় চরিত্র, পিকলু আবার আমার প্রেমিকার ক্রাশ। যেনতেন ক্রাশ না, সিরিয়াস ক্রাশ। সেটাও হয়ত এড়ানোর একটা সাবকনশাস কারণ যদিও আমি স্বীকার করতে চাই না।
যাহোক, সুনীলের লেখা আমি পড়তে ভালোবাসি কিন্তু লেখনির কোন গুণে ভালোবাসি তা বলা কঠিন। সুনীল খাটতেন, স্টাডি করতেন, জানতেন, অন্তর্দৃষ্টি ছিল, এগুলো ঠিক। তবে এগুলো থেকে 'বুকে দুটো বাতাবিলেবু' মার্কা উপমাও সহ্য করা যায় কিনা ভাবার বিষয়। তবে সেটাও হয়ে গেলো আরকি। চুপসানো ফুটবলও সহ্য হয়ে গেছে বাই দি ওয়ে...